দাড়িওয়ালা ছবি নিয়ে বিতর্কে সাকিব
বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হতে শুরু করে সংবাদ মাধ্যম সব জায়গাতেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন । এবার আলোচনায় আসলেন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি দিয়ে।
আজ শুক্রবার ‘জুমা মোবারক’ ক্যাপশন দিয়ে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে সাকিবকে দেখা যাচ্ছে লম্বা দাড়িতে। গত ২৩ তারিখ চেন্নাইয়ের বিপক্ষে ম্যাচে সাকিবের মুখে কোনো দাড়ি না দেখা গেলেও আজ এত বড় দাড়িসহ ছবি দেওয়াতে অনেকেই প্রশ্ন তোলেন।
ছবিটি আপলোড দেওয়ার ঘণ্টা পার না হতেই ভাইরাল হয়ে যায়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত লাইক পড়ে এক লাখ ৩৮ হাজার ও প্রায় ১০ হাজার মন্তব্য আসে। এ ছাড়া শেয়ার হয় প্রায় দেড়-হাজার বার।
সাকিবের এই ছবি নিয়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সমালোচনা করলেও অনেকে আবার প্রশংসা করছেন। তবে বেশিরভাগেরই প্রশ্ন-স্বল্প সময়ে দাড়ি এত বড় হলো কীভাবে?
রাকিব আল হাসান নামে একজন লেখেন, ‘১৫ এপ্রিলে কেমন ছবি দিলেন, আজকে ২৬ এপ্রিলে এই ছবি! ক্যমনে ম্যান? টাকা দিয়ে দাড়িও বড় করা যায় নাকি।’
সোহেল রানা নামে একজন প্রশংসা করে লিখেন, ‘ভাই দাড়িতে অনেক অনেক সুন্দর লাগে। এবার দাড়ি রেখে দেন।’
আলোড়ন বিশ্বাস নামে একজন নকল দাড়ি উল্লেখ করে লিখেন, ‘প্রথমত এটা ফেক দাড়ি। কারণ তিনদিন আগের খেলাতেও আপনার দাড়ি ছিল না। ছবিটা জুম করলেই ফেক দাড়ি দেখা যায়...আর এই দাড়ি তে আপনাকে জঘন্য লাগছে আপনার জীবনের সব থেকে জঘন্য ছবি।’
কামরুল হাসান নামে একজন কড়া সমালোচনা করে লিখেন, ‘দাড়ি লাগাইয়া ফাইজলামি করা ঠিক হয় নাই, অরিজিনালি দাড়ি রাখেন পারলে। গত ২ দিন আগে আপনার আইপিএল খেলা দেখলাম দাড়ি নাই, আজকে দাড়ি লাগাইয়া জুম্মা মোবারক জানাইতেছেন লজ্জা লাগে আপনার অভিনয় দেখে।’
নাজমুল হাসান নামে একজন প্রশংসা করে লেখেন, ‘আহ। কি যে সুন্দর লাগছে।
তবে মোট কথা হলো-দাড়ি যদি কারও সৌন্দর্য নষ্ট কিংবা কমাতো তাহলে আল্লাহ পাক নবীজিকে (সা.) দাড়ি দিতেন না। আল্লাহ আমাদের সকলকে সুন্নত পালনের তৌফিক দান করুক।’
শরীফ খান জয় নামে একজন লেখেন, ‘এই সেই সাকিব যে পবিত্র উমরাহ/হজ্জ করে আসার পর খুব সুন্দরভাবে মুখে দাড়ি রেখেছিল। আর কিছুদিন পর তা কেটে এখন নকল দাড়ি লাগিয়ে পোস্ট দেই।’
নিজামুল বশির রাব্বি নামে একজন প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘তিন দিন আগের খেলায় দেখলাম দাড়ি নাই আজ এত বড় দাড়ি আসলো কোথা থেকে।’
ইব্রাহিম খলিল দিপু প্রশংসা করে লেখেন, ‘সাকিব ভাই খুশি হলাম আপনার এমন পরিবর্তন দেখে। কিন্তু ভাবিকেও কি আপনার মত ইসলামি নিয়ম-কানুনের ভেতর নিয়ে আসা যায় না।’
মাহমুদুল হাসান শুভ নামে একজন আশ্চর্য প্রকাশ করে লিখেন, ‘কেমনে সম্ভব, শেষ আইপিএল ম্যাচে দেখলাম দাড়ি কত ছোট আর ২ দিনের ভেতর এত বড় হয়ে গেছে। সাকিব ভাই আপনার হরমোন এর পাওয়ার তো অনেক।’
শাহজালাল নিজামী নামে একজন লিখেন, ‘রিয়েল দাড়ি হলে বলব মাশা আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আর যদি ফেক হয়,তবে আমার মনে হয় উনি এটার মাধ্যমে ট্রাই করে দেখছেন যে মানুষ কীভাবে নিবে উনাকে, যদি একদিন উনি সত্যিই এভাবে রাখেন।’
আজ শুক্রবার ‘জুমা মোবারক’ ক্যাপশন দিয়ে একটি ছবি পোস্ট করেন। ছবিতে সাকিবকে দেখা যাচ্ছে লম্বা দাড়িতে। গত ২৩ তারিখ চেন্নাইয়ের বিপক্ষে ম্যাচে সাকিবের মুখে কোনো দাড়ি না দেখা গেলেও আজ এত বড় দাড়িসহ ছবি দেওয়াতে অনেকেই প্রশ্ন তোলেন।
ছবিটি আপলোড দেওয়ার ঘণ্টা পার না হতেই ভাইরাল হয়ে যায়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত লাইক পড়ে এক লাখ ৩৮ হাজার ও প্রায় ১০ হাজার মন্তব্য আসে। এ ছাড়া শেয়ার হয় প্রায় দেড়-হাজার বার।
সাকিবের এই ছবি নিয়ে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সমালোচনা করলেও অনেকে আবার প্রশংসা করছেন। তবে বেশিরভাগেরই প্রশ্ন-স্বল্প সময়ে দাড়ি এত বড় হলো কীভাবে?
রাকিব আল হাসান নামে একজন লেখেন, ‘১৫ এপ্রিলে কেমন ছবি দিলেন, আজকে ২৬ এপ্রিলে এই ছবি! ক্যমনে ম্যান? টাকা দিয়ে দাড়িও বড় করা যায় নাকি।’
সোহেল রানা নামে একজন প্রশংসা করে লিখেন, ‘ভাই দাড়িতে অনেক অনেক সুন্দর লাগে। এবার দাড়ি রেখে দেন।’
আলোড়ন বিশ্বাস নামে একজন নকল দাড়ি উল্লেখ করে লিখেন, ‘প্রথমত এটা ফেক দাড়ি। কারণ তিনদিন আগের খেলাতেও আপনার দাড়ি ছিল না। ছবিটা জুম করলেই ফেক দাড়ি দেখা যায়...আর এই দাড়ি তে আপনাকে জঘন্য লাগছে আপনার জীবনের সব থেকে জঘন্য ছবি।’
কামরুল হাসান নামে একজন কড়া সমালোচনা করে লিখেন, ‘দাড়ি লাগাইয়া ফাইজলামি করা ঠিক হয় নাই, অরিজিনালি দাড়ি রাখেন পারলে। গত ২ দিন আগে আপনার আইপিএল খেলা দেখলাম দাড়ি নাই, আজকে দাড়ি লাগাইয়া জুম্মা মোবারক জানাইতেছেন লজ্জা লাগে আপনার অভিনয় দেখে।’
নাজমুল হাসান নামে একজন প্রশংসা করে লেখেন, ‘আহ। কি যে সুন্দর লাগছে।
তবে মোট কথা হলো-দাড়ি যদি কারও সৌন্দর্য নষ্ট কিংবা কমাতো তাহলে আল্লাহ পাক নবীজিকে (সা.) দাড়ি দিতেন না। আল্লাহ আমাদের সকলকে সুন্নত পালনের তৌফিক দান করুক।’
শরীফ খান জয় নামে একজন লেখেন, ‘এই সেই সাকিব যে পবিত্র উমরাহ/হজ্জ করে আসার পর খুব সুন্দরভাবে মুখে দাড়ি রেখেছিল। আর কিছুদিন পর তা কেটে এখন নকল দাড়ি লাগিয়ে পোস্ট দেই।’
নিজামুল বশির রাব্বি নামে একজন প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘তিন দিন আগের খেলায় দেখলাম দাড়ি নাই আজ এত বড় দাড়ি আসলো কোথা থেকে।’
ইব্রাহিম খলিল দিপু প্রশংসা করে লেখেন, ‘সাকিব ভাই খুশি হলাম আপনার এমন পরিবর্তন দেখে। কিন্তু ভাবিকেও কি আপনার মত ইসলামি নিয়ম-কানুনের ভেতর নিয়ে আসা যায় না।’
মাহমুদুল হাসান শুভ নামে একজন আশ্চর্য প্রকাশ করে লিখেন, ‘কেমনে সম্ভব, শেষ আইপিএল ম্যাচে দেখলাম দাড়ি কত ছোট আর ২ দিনের ভেতর এত বড় হয়ে গেছে। সাকিব ভাই আপনার হরমোন এর পাওয়ার তো অনেক।’
শাহজালাল নিজামী নামে একজন লিখেন, ‘রিয়েল দাড়ি হলে বলব মাশা আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ। আর যদি ফেক হয়,তবে আমার মনে হয় উনি এটার মাধ্যমে ট্রাই করে দেখছেন যে মানুষ কীভাবে নিবে উনাকে, যদি একদিন উনি সত্যিই এভাবে রাখেন।’
No comments